মসলা হিসেবে জিরা এর বহুল ব্যবহার আমাদের সবারই জানা। খাবারের স্বাদ আর গন্ধ বাড়াতে জিরার তুলনা হয় না। তবে এই জিরা শুধু মসলা হিসেবে নয়, সু-স্বাস্থ্য ধরে রাখতে কার্যকরী বেশ কিছু গুণের অধিকারী। জিরা ভেজানো পানি মানুষের শরীরের জন্য সুস্থতার দূত হিসেবে কাজ করে।
- জিরা পানি
আসুন জেনে নেয়া যাক জিরা পানি সম্পর্কে:
ওজন কমায় :-
জিরা পানি দেহের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে। দিনে দু’বার এই জিরাপানি খেলে এটি পেটের ক্ষুধা কমিয়ে দেয় যার ফলে খাওয়ার ইচ্ছেটা কমে যায়। ফল হিসেবে আপনি পাবেন কাঙ্ক্ষিত ওজন।
জিরা পানি দেহের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে। দিনে দু’বার এই জিরাপানি খেলে এটি পেটের ক্ষুধা কমিয়ে দেয় যার ফলে খাওয়ার ইচ্ছেটা কমে যায়। ফল হিসেবে আপনি পাবেন কাঙ্ক্ষিত ওজন।
রক্তশূন্যতার চিকিৎসা :-
জিরাতে থাকা আয়রন রক্তস্রোতে অক্সিজেন বহনকারী হিমোগ্লোবিনের পরিমান বৃদ্ধি করে। এছাড়া জিরা পানি আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতার জন্য বেশ উপকারী।
জিরাতে থাকা আয়রন রক্তস্রোতে অক্সিজেন বহনকারী হিমোগ্লোবিনের পরিমান বৃদ্ধি করে। এছাড়া জিরা পানি আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতার জন্য বেশ উপকারী।
রোগ প্রতিরোধ :-
আয়রনের চমৎকার একটি উৎস জিরা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে জিরাতে থাকা আয়রন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জিরার পানি আপনার দেহে আয়রনের চাহিদা মিটিয়ে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে তুলতে পারে। এছাড়াও জিরার পানিতে ভালো পরিমান ভিটামিন এ ও সি থাকায় অ্যান্টি অক্সিডেণ্টের সুবিধা পাওয়া যায়।
আয়রনের চমৎকার একটি উৎস জিরা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে জিরাতে থাকা আয়রন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জিরার পানি আপনার দেহে আয়রনের চাহিদা মিটিয়ে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে তুলতে পারে। এছাড়াও জিরার পানিতে ভালো পরিমান ভিটামিন এ ও সি থাকায় অ্যান্টি অক্সিডেণ্টের সুবিধা পাওয়া যায়।
বমিভাব দূর :-
জিরাপানি বমি ভাব দূর করতে সাহায্য করে। গর্ভবতী যেসব মা বমির সমস্যায় ভোগেন তারা এটি পান করতে পারেন। ‘মর্নিং সিকনেস’ থেকেও মুক্তি পেতে জিরার পানি খাওয়া যেতে পারে।
জিরাপানি বমি ভাব দূর করতে সাহায্য করে। গর্ভবতী যেসব মা বমির সমস্যায় ভোগেন তারা এটি পান করতে পারেন। ‘মর্নিং সিকনেস’ থেকেও মুক্তি পেতে জিরার পানি খাওয়া যেতে পারে।
অ্যাসিডিটি কমায় :-
জিরা পানি অ্যাসিডিটির সমস্যা প্রতিরোধী ক্ষমতা রাখে। জন্য ভালো। যেকোনো ভারী খাবার খাওয়ার পর ধীরে ধীরে জিরারপানি খেয়ে নিলে অ্যাসিডিটির আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর :-
জিরাপানি পানের বড় একটি স্বাস্থ্য উপকারিতা হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি। তাই যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তারা দিনে দুইবার এই পানীয়টি পান করলে উপকার পাবেন।
জিরা পানি অ্যাসিডিটির সমস্যা প্রতিরোধী ক্ষমতা রাখে। জন্য ভালো। যেকোনো ভারী খাবার খাওয়ার পর ধীরে ধীরে জিরারপানি খেয়ে নিলে অ্যাসিডিটির আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর :-
জিরাপানি পানের বড় একটি স্বাস্থ্য উপকারিতা হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি। তাই যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তারা দিনে দুইবার এই পানীয়টি পান করলে উপকার পাবেন।
তলপেটের ব্যথা দূর :-
ঋতুশ্রাবের সময় তলপেটে ব্যাথা অনুভব করেন অনেক নারীই, তাদের এই ব্যথা কমাতে অল্প অল্প করে সারাদিন জিরাপানি খেলে উপকার পাওয়া সম্ভব।
ঋতুশ্রাবের সময় তলপেটে ব্যাথা অনুভব করেন অনেক নারীই, তাদের এই ব্যথা কমাতে অল্প অল্প করে সারাদিন জিরাপানি খেলে উপকার পাওয়া সম্ভব।
নিদ্রাহীনতা দূর :-
যাদের মাঝে ইনসমনিয়া বা ঘুমের সমস্যা আছে তাদের জন্য জিরারপানি খুব উপকারী। নিয়মিত খেলে নিদ্রাহীনতা দূর হয়।
যাদের মাঝে ইনসমনিয়া বা ঘুমের সমস্যা আছে তাদের জন্য জিরারপানি খুব উপকারী। নিয়মিত খেলে নিদ্রাহীনতা দূর হয়।
শরীরের দূষণ দূর :-
জিরাপানি যকৃতের ও পাকস্থলীর জন্য খুবই উপকারী। জিরার মাঝে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট দেহের এবং ভেতরের অঙ্গের বিষাক্ততা দূর করে। দেহের পানিশূন্যতা দূর করে দেহকে আদ্র রাখে।
জিরাপানি যকৃতের ও পাকস্থলীর জন্য খুবই উপকারী। জিরার মাঝে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট দেহের এবং ভেতরের অঙ্গের বিষাক্ততা দূর করে। দেহের পানিশূন্যতা দূর করে দেহকে আদ্র রাখে।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি :-
জিরা মস্তিষ্কের শক্তিকে উন্নত করে।তাই অল্প বয়স থেকেই যদি জিরারপানি খাওয়া যায় তাহলে তা উল্লেখযোগ্য ভাবে স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধিমত্তাকে তীক্ষ্ণ হয়।
জিরা মস্তিষ্কের শক্তিকে উন্নত করে।তাই অল্প বয়স থেকেই যদি জিরারপানি খাওয়া যায় তাহলে তা উল্লেখযোগ্য ভাবে স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধিমত্তাকে তীক্ষ্ণ হয়।
EmoticonEmoticon